শোনেন ভাই , সারাদিন অফিসে চেয়ারে পিঠ ঠেকাইয়া হার্টের যত্ন নেবেন যেভাবে ---যদি সারাদিন অফিসে চেয়ারে পিঠ ঠেকাইয়া বসা লাগে, তাইলে শুইন্যা শুইন্যা শুধু টাইপ মারলে হবে না—হার্টের দিকেও একটু খেয়াল দে, না হয় একদিন হার্ট তোরে এমন ধমক দেবে, উঠাইয়া দৌড় দিবি!
এইবার শোন, বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পোলাপান কইছে—কিছু “অস্বাস্থ্যকর” জিনিসও নাকি হার্টরে হেলদি রাখে! কেমনে? এইটাই এখন বুঝে নে, বরিশালের ঢঙে!
![]() |
| সারাদিন অফিসে চেয়ারে পিঠ ঠেকাইয়া হার্টের যত্ন নেবেন যেভাবে |
১. গ্রিন টি আর ব্ল্যাক টি
এই চা দুটা শুধু আমলা দের পানীয় না ভাই, হার্টেরও বন্ধু!
এতে আছে “ফ্ল্যাভানল” নামের এক যাদুর জিনিস, যেইটা রক্তনালীরে খুশি কইরা দেয়।
চা খাইলে রক্ত ভালোভাবে বইবে, হার্টও বলবে—“আরে বাপু, আজ তো মজা লইলাম!”
তবে বেশি খাইলে টয়লেটে দৌড়াইয়া জীবন মাটি কইরা ফেলবি, সাবধানে!
২. কোকো আর ডার্ক চকলেট
এইডা হইল মিষ্টি খাইবার পারমিশন-পত্র!
৭০% কোকোযুক্ত ডার্ক চকলেট খাইলে শুধু মন ভালো হয় না, হার্টও গান গায়—“তুমি আমার চকলেট বেবি!”
কোকো শরীরে নাইট্রিক অক্সাইড বানায়, রক্তনালী ফাঁকা হয়, চাপ কমে।
তবে সাবধান! পুরো বার খাইলে শরীরের চাপ না কমে, ওজন বাড়বে!
৩. আপেল
একটা আপেল প্রতিদিন খাইলে ডাক্তার ভাই দূরে থাকে—এইটা তো আগেই শুনছিস।
এতে আছে “কোয়ারসেটিন” আর “ক্যাটেচিন”—শুনলেই লাগে যেন বিজ্ঞান বইয়ের ডাইনোসর!
কিন্তু এই দুই ভাই শরীরে আগুন (প্রদাহ) কমায় আর ধমনীরে চ্যাপ্টা হইয়া যাওয়া থামায়।
তাই দিনে একটা আপেল, রাতে শান্তি ঘুম!
৪. বেরি জাতি
ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি, ব্ল্যাকবেরি—এইগুলা নামেই বিদেশি, কিন্তু গুণে দারুণ!
এগুলা খাইলে রক্তনালী এমনভাবে কাজ করে, মনে হবে হাইওয়ে দিয়ে বাস দৌড়ায়!
তাই ডেস্কে বসে যেই মাথা গরম করিস, একটু বেরি চিবাইয়া ঠান্ডা হ।
৫. আঙুর
আঙুর খাইলে শুধু শরীর ঠান্ডা না, হার্টও রিল্যাক্স পায়।
বিশেষ করে কালো আঙুর!
এগুলা নাইট্রিক অক্সাইড বাড়ায়, ধমনীরে নমনীয় রাখে—মানে, হার্টও একটু নাচানাচি করতে পারে!
তাই ভাই, সারাদিন অফিসে বসে পিঠে ঘাম ধরাইস না।
মাঝেমধ্যে চা খা, আপেল কামড় দে, চকলেট চিবা আর মনে রাখ—
“হার্টরে খুশি রাখলে, অফিসের বসের কথাও সহ্য হয়!”
