শরীরে একটু লোম থাকলে দোষ নাই, আল্লাহর দুনিয়ায় গাছও তো লোমশ হইতে পারে! কিন্তু যখন লোম গজায় এমনভাবে যে আয়নায় নিজেরে দেখলেই মনে হয় “আমি মানুষ না, মোলায়েম ভালুক!” 🐻 — তখন বুঝবা, ব্যাপারটা সিরিয়াস!
এই লোমের জঙ্গল যারে ডাক্তাররা কয় হিরসুটিজম, আমরা বরিশালবাসী একেই কই— “ওই যে, লোমে-চোমে গাজন হইছে!” 🤭
এর পিছে থাকে হরমোনের গোলমাল, বিশেষ করে সেই নাম শইনা অ্যান্ড্রোজেন নামের হরমোনটা। আবার পলিসিস্টিক ওভারি, অ্যাড্রেনাল গ্রন্থি, বা বাপ-দাদার জিনও পারে এমন বনসজ্জা বানাইতে।
💡 সমাধান?
👉 প্রথমেই জীবনটা একটু লাইনে আনো — কম ভাত, বেশি হাঁটা, একটু ঘাম ঝরানো।
👉 ডাক্তাররা দিবে কিছু ওষুধ — কেউ কয় “অ্যান্টি-অ্যান্ড্রোজেন খাও”, কেউ কয় “জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি খাও” — শুনে মনে হয় লোম তাড়ানোর চাইতে বিয়ে আটকানোর প্ল্যান করছে 😅
👉 আর যদি একদম গায়েব করতে চাও, তাইলে আছে লেজার থেরাপি আর ইলেকট্রোলাইসিস — মানে, শরীরের বন কাটার VIP সিস্টেম! 🔥
তবে মনে রাখো, এই লোমের ব্যাপারটা শুধু সৌন্দর্যের না — শরীরের ভিতরে হরমোনের গণ্ডগোলের সিগন্যালও হইতে পারে।
তাই লোম দেখলা মানেই ভই পেও না, বরং ডাক্তার দেখাও…
নইলে একদিন কেউ ডাক দিয়া কইব —
“ওই যে, গাছপালা ভাই আসতেছে!” 🌲😂